শেরপুরের গুড়ের সন্দেশ কেবল শীতকালেই পাওয়া যায়। মূলত গভীর শীতে যেসব গুড় তৈরি হয় তা দিয়েই প্রস্তুত করা হয় এই সন্দেশ। ইন্টারনেটের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আমরা সারাদেশে পৌঁছে দিচ্ছি।
Customer reviews of Gurer Sondesh.
FAQ
গুড়ের সন্দেশ কেজি কত?
গুড়ের সন্দেশ ৭৫০ টাকা কেজি।
হোম ডেলিভারি হয়?
ঢাকায় হোম ডেলিভারি দেওয়া হয়।
Ummay Shahera –
বাবা-মায়ের বড় মেয়ে এবং পুরো পরিবারের বড় হিসেবে ছোটবেলা থেকেই বেশ আদুরে আর ইমোশনাল। এখনও এমন অনেক খাবার আছে যা দেখলেই দাদী-দাদার কথাই মনে পরে। কারন উনাদের সাথে জীবনের অনেকটা সময় কেটেছে।
কয়েকদিন আগে Md Daloare Hossain ভাই কাকলী আপুর বাসায় গুড়ের সন্দেশ আনেন৷ সেখান থেকে একপিস মুখে দিয়েই বলি ভাই আমাকে এককেজি পাঠায়ে দিয়েন। কারন আমি গত ১৩ বছর এই সন্দেশ খাইনি৷ আমার দাদা খুব পছন্দ করতেন গুড়ের সন্দেশ। দাদা মারা যাওয়ার পর আমাদের বাসায় এই গুড়ের সন্দোশ আনা হয়না। আমাদের বছরে ৩-৪ বার তার অধিক ফরিদপুরে গ্রামের বাড়ি যাওয়া হতো। তখন দাদার জন্য আব্বা ঢাকার একটি দোকান থেকে এই রকম গুড়ের সন্দেশ নিয়ে যেতেন। এই জিনিস দাদা আমাকে একটার বেশী দিতেন না। কিন্তু উনি বাজারে গেলে আমি চুরি করে খেয়ে নিতাম ধরাও পরতাম । যাই হোক সেদিন দেলোয়ার ভাইয়ের আনা সন্দেশ মুখে দিতেই আমি সেই স্বাদ পাই।
দেলোয়ার ভাইকে জিজ্ঞেস করি সারা বছর এটা পাওয়া যায় কিনা। অনেক বছর পর মনে হলো সেই পুরো দিনে ফিরে গিয়েছিলাম। কারন কাকলী আপুর বাসায় অন্য কারো জন্য যখন প্লেটে দিচ্ছিলো আমি একটু-আধটু খেয়ে নিচ্ছিলাম
গতকাল বাসায় আনার পর বাসার অন্যান্য সদস্যরা মনে হয় অপেক্ষা করছিলো এর জন্য। প্যাকেট খুলেই তৃপ্তি নিয়ে খেয়েছে।
Md Daloare Hossain –
আপনার এই স্মৃতি আমার সারাজীবন মনে থাকবে।
Irin Akter Rita –
গুড়ের সন্দেশ আমার ভীষণ পছন্দের তালিকায় রয়েছে মিষ্টির মধ্যে। অনেক বছর পর সেই আগের মজাদার গুড়ের সন্দেশের স্বাদ পেয়েছিলাম Md Daloare Hossain ভাইয়ের কাছ থেকে নেয়া শেরপুরের সন্দেশে। বাসায় আনার সাথে সাথে সন্দেশ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল।ছবি তোলার সময় ও পাইনি। অবশেষে দুই পিস সন্দেশ ছিলো তখন ছোট কণ্যা ছবি তুলতে বলেছিলো ওর জামার সাথে নাকি সন্দেশ মেচিং মেচিং।
Md Daloare Hossain –
ম্যাচিং ম্যাচিং এর মধ্যে একটা তৃপ্তি আছে।
Irin Akter Rita –
কলিজার টুকরার আনন্দে গুড়ের সন্দেশ ♥️
গত ১৩ই ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয় এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল।আমার আদরের ভাতিজি রিদিকা গোল্ডেন A+ পেয়েছে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে আলহামদুলিল্লাহ।
ও আমাকে ফোন দিয়ে খরবটা বলার সাথে সাথে আমার মনে হয়েছিলো আমার ভাতিজি এতো ভালো রেজাল্ট করেছে ফুপী হিসেবে আমার দায়িত্ব তাকে মিষ্টি মুখ করানো।
যেই ভাবা সেই কাজ এক ঝটকায় মাথায় এসেছিল Md Daloare Hossain ভাইয়ের গুড়ের সন্দেশ এর কথা।ভাইয়া কে নক করে বলি আমার ভাতিজির পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ পেয়েছে তার এই আনন্দের আমি ওকে মিষ্টি মুখ করাতে চাই গুড়ের সন্দেশ দিয়ে। ভাইয়া ও পাঠিয়ে দেন একদিনের মধ্যেই। আমিও সেই সন্দেশ পৌঁছে দেই আমার গন্তব্যে।
গুড়ের সন্দেশ মুখে দিয়ে আমার ভাতিজির কথা ছিল,,,,,
ফুপী মনে হচ্ছে ঘিয়ের চকলেট খাচ্ছি আর মিষ্টি টা এতো পারফেক্ট যে একসাথে দু’টো খাওয়া যাবে।
ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য মনটা ছটফট করছিলো কিন্তু কেনো জানি করা হচ্ছিল না আর আমরা ছবিতে হাসতে হাসতে শেষ কারণ আমরা অনেক খুশি ছিলাম সেদিন মাশাআল্লাহ।
বিঃদ্রঃ আমার ভাতিজি রিদিকা ছাত্রী জীবনে এখন পর্যন্ত সব পরীক্ষায় গোল্ডেন A+ পেয়েছে।ওর খুব ইচ্ছা ডাক্তার হবে।ওর জন্য সবাই দোয়া করবেন যেন আল্লাহ ওর মনের আশা পূরণ করেন।ওর জন্মের দিন থেকে এখন পর্যন্ত ও আমার কলিজার টুকরো হয়ে আছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দেলোয়ার ভাই কে যার কারণে গুড়ের সন্দেশ আনন্দের দিনে সবাইকে খাওয়ার সুযোগ করে দিতে পেরেছিলাম। কৃতজ্ঞতা Razib Ahmed স্যারের প্রতি কারণ স্যারের জন্যই আজ আমরা দেশিয় এতো এতো খাবারের স্বাদ নিতে পারছি।
Md Daloare Hossain –
এর মাধ্যমে আমার একটা স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আমার ইচ্ছা ছিল পাবলিক পরিক্ষার রেজাল্ট বের হলে সবাই গুড়ের সন্দেশ খেয়ে আনন্দ উদযাপন করবে।
Irin Akter Rita –
Md Daloare Hossain ভাই এই দেখেন আপনার গুড়ের সন্দেশ এর প্যাকেট☺️ একদম খালি মাত্র কয়েক ঘন্টায়।বড় কণ্যা,ছোট কণ্যা আর তার বাবার কর্মকাণ্ড এগুলো। গভীর ষড়যন্ত্র আমি যেনো খেতে না পারি তাই লুকিয়ে লুকিয়ে তারা খেয়ে শেষ করছে
যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ ভাই গুড়ের সন্দেশ অনেক সুস্বাদু ছিলো। শেরপুরের বিখ্যাত মন্ডার মতই গুড়ের সন্দেশ ও বাচ্চাদের বড়দের পাশাপাশি অনেক বেশি পছন্দ।ঘরে বসে এমন ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্বাদ নিতে পারছি আপনার কল্যাণে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া। ইনশাআল্লাহ হয়তো খুব শীঘ্রই আবার গুড়ের সন্দেশ আমার বাড়ি আসবে।
Md Daloare Hossain –
আলহামদুলিল্লাহ
Arjena Hoque Sheboty –
প্রথম রোজায় সারাদিন গ্যাস না থাকায় কিছু সমস্যাতো হয়েছিল,রাতে ভেবেছিলাম দু’দিনের রান্না করে ফেলবো কিন্তু এক ঘন্টা গ্যাস থাকার পর আবারও চলে যায়,সেহরির জন্য কিছুই করা নেই।দুই ঘন্টা ঘুমিয়ে উঠে ২ টায় রান্না বসিয়েছি,রান্না শেষ করে এখন সেহেরি খাওয়ার প্রস্তুতি চলছে।এর মধ্যে কিন্তু Md Daloare Hossain ভাইয়ের গুড়ের সন্দেশ আর মন্ডা খেয়ে এনার্জি জুগিয়ে নিয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।
Md Daloare Hossain –
আলহামদুলিল্লাহ
Miftahul Jannat –
শেরপুরের গুড়ের সন্দেশ আমার খুব প্রিয় একটি মিষ্টি যেটা আমি পাওয়া মাত্র খেতে কোনো দ্বিধা করি না। হালকা মিষ্টি বিধায় এটা খেতে অনেক বেশি মজার। এই মিষ্টির স্বাদ অতুলনীয় যার জন্য বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিদের পছন্দের তালিকায় থাকে এটি। আমার পরিবারের সবাই খুব পছন্দ করে এই অসাধারণ মজার গুড়ের সন্দেশ। আওয়ার শেরপুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের দেশের বিখ্যাত গুড়ের সন্দেশ গোরদোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য।
Md Daloare Hossain –
আপনার আন্তরিক রিভিউর জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। সবসময় আমাদের পাশে থাকার আহ্বান।