তুলশীমালা চাল (Tulshimala Rice) এক প্রকার সুগন্ধী যুক্ত আতপচাল। এটি আকারে ছোট ও চিকন। এই চাল কেবল শেরপুর জেলাতে জন্মায়। তাই বলা যায় এই জেলার মাটি, পানি, আবহাওয়া তুলশীমালা ধানের জন্য বিশেষ উপযোগী। এই চালের বেশি কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে:
তুলসীমালা চালের বৈশিষ্ট্য
- তুলসীমালা চাল চিকন, ছোট ও সুগন্ধী যুক্ত।
- এটি একপ্রকার আতপচাল।
- এই চালের খাবার কিছুটা নরম হয়।
- যেকোন খাবার হয় সুস্বাদু।
- ফুল থেকে ধান পাকা পর্যন্ত ৫ বার রং বদলায়।
তুলশীমালা চাল (Tulsimala Rice) দিয়ে কি কি খাওয়া যায়?
- পোলাও রান্নার জন্য বিখ্যাত তুলসীমালা চাল।
- পায়েস, খিচুড়ি ও বিরিয়ানি রান্না করা যায়।
- দেশি প্রায় সব ধরনের পিঠা তৈরি করা যায়।
- ফ্রাইড রাইস ও অন্যান্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
- নিয়মিত ভাত খাওয়া যায় দিয়ে।
- শিশু খাদ্য এবং বয়স্ক কিংবা অসুস্থ্যদের খাবার তৈরিতে ব্যবহার হয়।
অন্যান্য তথ্য
তুলশিমালা চাল (Tulshimala Rice) শেরপুর জেলার প্রায় সবগুলো উপজেলাতে কম-বেশি উৎপাদন হয়। ধানের আকৃতি কালো বর্ণের এবং চালের রঙ অনেকটা সাদা হয়ে থাকে। অন্যান্য ধানের তুলনায় তুলশীমালা ধানের ফলন কম হয়। এই ধান উৎপাদন করতে সারের প্রয়োগ তেমন একটা চোখে পড়ে না। তুলশীমালা ধান চাষাবাদের সময় ’বলন’ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসে ধান কাটা হয় এবং জানুয়ারি থেকে নতুন চাল পাওয়া যায়। পুরাতন চালের তুলনায় নতুন চালের ঘ্রাণ বেশি। পিঠা ও পায়েস হয় সুস্বাদু। তবে পুরাতন চালের খাবার ঝরঝরে হয়। বিশেষ করে ভাত ও বিরিয়ানি চমৎকার হয়।
ধান থেকে চাল পাওয়ার পর আত্মীয় বাড়িতে এই চাল উপহার পাঠানোর রেওয়াজ বহুকালের। মূলত মেয়ে ও নাতি-নাতনি কিংবা জামাই যেন নতুন চালের পিঠা পায়েস খাওয়া থেকে বঞ্চিত না হয় তাই উপহার যায় বাপের বাড়ি থেকে। প্রচলিত আছে, ব্রিটিশ আমলে জমিদার বাড়িতে ইংরেজদের আতিথিয়েতায় তুলশীমালা চালের খাবারদাবারের বিশেষ আয়োজন হতো এবং বিদায় দেওয়ার সময় উপহার হিসেবে তাদের গাড়িতে দিয়ে দেওয়া হতো এই চাল। পরবর্তীতে বিশেষ মহলে এই উপহার প্রথা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশের জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে শেরপুরের তুলশীমালা ধান। ফলে এই চালের মান নিয়ে কোন প্রশ্ন রাখার অবকাশ নেই।
Jinath Koli –
আজ নিয়ে আসলাম দেলোয়ার ভাই এর তুলিস মালা চাল দিয়ে গুজরাটি বরফির ইতিহাস।
ভাই য়া সবসময়ই তুলসি মালা চাল দিয়ে বিভিন্ন জনের ছবি দেয়।তো আমি একদিন কমেন্টে বললাম ভাই য়া এবার আমি তুলসি মালা চাল দিয়ে বরফি তৈরি করবো। তারপর আপনাকে ছবি দিব।তারপর বানিয়ে ফেললাম গুজরাটি বরফি। আসলে এই বরফি আমার মা দুধের খিরসা ও সাগুদানা ঘন করে রান্না করতেন। সেটা থেকে ই আমার এই আইডিয়া দুধ, দুই রকমের ডাল ও তুলসি মালা চাল দিয়ে বরফি তৈরি করা। তবে কেউ খেলে কখনো বুজতে পারবে না কারণ এখানে দুধের খিরসা ও প্রচুর ঘি ব্যবহার করি কোন প্রকার গন্ধ যেন না থাকে। আমার বাসায় সবাই পছন্দ করে আমি আরও কয়েক বার বানিয়েছি। দেলোয়ার ভাই কে বলছিলাম কোন ইভেন্ট এ আসলে আমি দেলোয়ার ভাই কে খাওয়াবো কিন্তু ভাই য়া বললেন ইভেন্টে কোন কিছু আনার নিয়ম নাই। তবে সময় এবং কষ্ট সাপেক্ষ হলেও এই বরফির আলাদা একটা ফ্লেভার আছে শুধু তুলসি মালা চাল এর জন্য।ওহ্ আরেকটা কথা আমি এটা আমার দেবরের কাছে ইটালিতে ও করে পাঠিয়েছি সে খেয়ে অনেক অবাক হয়েছে।আলহামদুলিল্লাহ এভাবেই একের ভেতর থেকে এক ইতিহাস নিয়ে এগিয়ে যাবে আমাদের দেলোয়ার ভাই এর তুলিস মালা।
S A M Dilruba Alam Nipa –
২০১৯ সালে বলেছিলেন স্যার Md Daloare Hossain ভাইয়ার সাথে তুলসীমালা চাল কয়েকজন কাস্টমারদের বাসায় ডেলিভারী দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন।।সেই দিনটি অনেক লম্বা সময় পরে হলেও কালকের আগের দিন ঠিকই তা পূরণ হলো। এই গল্পটি আমাদের সবার মনে এমন ভাবে দাগ কেটেছে যে সবারই মনে থাকার মতো একটি গল্প তৈরী হয়ে গিয়েছে।
Jinath Koli –
আজ থেকে ২/৩ মাস আগের কথা দেলোয়ার ভাই এর কাছ থেকে তুলসি মালা চাল ওর্ডার করলাম তারপর সময়মতো চাল হাতে পেয়ে গেলাম।২ দিন পরে আমার ১ টা ওর্ডার ছিল তাই চাল টা আনা। আমি কখনো ভাই য়া চাল দিলে খুলে দেখি না তবে ১ দিন পরে আমি চাল টা খুললাম আমি ভাই য়াকে বললাম ভাই য়া চালটা কি পুরাতন ভাই য়া বললেন জি আপু। আপনি টাকা বিকাশ করবেন না আমি নতুন চাল আসলে আপনাকে পাঠিয়ে দিবো।তখন আমি ভাই য়া কে বললাম না ভাই তাহলে ডেলিভারি ম্যান আসলে আমি এই চাল দিয়ে নতুন টা নিব। ভাই য়া কিছু তেই রাজি হলেন না উল্টো বললেন পিঠা করে খেতে। এই কথাগুলো শুনে আমার শাশুড়ী খুব খুশি হয়েছে তার মতে তিনি চাল টা বিভিন্ন ধরনের কথা বলে চালিয়ে দিতে পারতো কিন্তু তিনি তা করেন নি তাই আল্লাহ তার ব্যাবসায় বরকতময় করুন এই দোয়া করেছেন এবং ভাইয়ার মনে আছে কিনা জানি না ভাই য়া বলেছিলেন আপি এখন অন্য চাল দিয়ে চালিয়ে নিন।আমি ২/১ দিনের মধ্যে দিচ্ছি। ভাই য়া আজ বলি আমার বড় মেয়ে আমার ওর্ডার ক্যানসেল করে দিয়েছিলো তার মতে এখন যেহেতু।আমরা দেলোয়ার মামার চাল ছাড়া খাই না তাই তুমি কাষটমার নিয়ে রিকস নিতে পারো না। কারণ কাষটমার আমার রিপিট কাষটমার তিনি আমার চালের যদি বদনাম করে তাই। তবে আমি কাষটমার কে বলছি আমি যেখান থেকে চাল নেই তাদের stock এ পুরাতন চাল নতুন চাল আসলে আমাকে দিবে তাই ওর্ডার টা এখন নিতে পারছি না।কিন্তু আমার সম্মানিত কাষটমার তার মেয়ের জন্ম দিনের অনুষঠান পিছিয়ে ছিলো তারপর আবার চাল আসার পর আমকেই ওর্ডার করেছিল।দেলোয়ার ভাই সবসময়ই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ছবি তে দেলোয়ার ভাই ও আমি। পাশের ছবি তে সম্মানিত কাষটমার।
S A M Dilruba Alam Nipa –
তুলসীমালা চাল মানেই আমাদের Md Daloare Hossain ভাইয়া। আমি এই চালের নাম আরিফা মডেল আসার আগে কখনো শুনিনি। আরিফা মডেলের সুবাদে শত শত নতুন দেশীয় পণ্যের নাম জানলেও এই নামটি একদমই নতুন ছিলো। তুলসীমালা চাল নিয়ে দেলোয়ার ভাইয়া যখন লিখালিখি করতেন তখনই নিয়েছিলাম টেস্ট করবো বলে। বাসায় এখন প্রায় সময় এই তুলসীমালা চাল দিয়ে প্লেইন রাইস, ফ্রাইড রাইস, তেহারী, বিরিয়ানী, খিচুড়ি রান্না করি আমি। খুব ভালো লাগে সবার খেতে আলহামদুলিল্লাহ।
Sumaiya Bilkis –
আমরা শুনতে পাই Md Daloare Hossain ভাইয়ার কন্ঠ। যা ছিল তুলশী মালা চালের ডেলিভারি দেওয়ার পিছনের সেদিন কি ঘটেছিল।
Jinath Koli –
আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন? তুলসি মালা চাল এর ইতিহাস লিখতে গেলে শেষ হবে না কারণ বিগত দুই বছর ধরে এই চাল ব্যবহার করছি।
আমি ২/১ মাস আগে নিকেতনে একটা ওর্ডার ডেলিভারি করেছিলাম তুলসি মালা চাল এর তেহারি ও তুলসি মালা চাল এর ফিরনি। ৬০ জনের খাবার তাদের ফ্যামিলি গেটটুগেদার ছিল। আমার বাসা বনশ্রী তে তাই আবারও সিস্টেম মতো ডেলিভারি চার্জ ফ্রী দিয়েছিলাম ডেলিভারি ম্যান আমার জামাই। অফিস যাওয়ার পথে দিয়ে গেছেন। তারা খেয়ে বলেছেন আলহামদুলিল্লাহ আপু আপনি চাল কোথা থেকে নেন এত সুগন্ধি চাল।পাইকারি নেন নাকি? আমি বললাম না আমার এক ভাই এর কাছ থেকে নেই। তো উনি বললেন আপু চালের মান ভালো।
এইবার ঈদের জন্য আমি ৫ কেজি চাল ওর্ডার করলাম হঠাৎ আজ নিকেতন এর ঐ ভাই য়ার ফোন আমার কাছে চাল থাকলে তাকে কিছু চাল দিতে। ঈদের দিন তার মার হাতের কাচ্চি খাবে আমি আড়াই কেজির প্যাকেট ডেলিভারি ম্যান দিয়ে পাঠিয়ে দিলাম। মজার বিষয় হচ্ছে এখানে ও ডেলিভারি চার্জ ফ্রী। অনুভব টা অন্য রকম কারণ একজনের প্রডাকট দিয়ে আরেক জন ডেলিভারি চার্জ ফ্রী করে দিলো এ নিয়ে ৩৮ তম ডেলিভারি চার্জ ফ্রী করলাম।আলহামদুলিল্লাহ আরও নতুন আকর্ষণ হচ্ছে আজ ৪৮ তম ম্যাগাজিন ও শেষ করলাম।
কেমন হলো তুলসি মালা চাল এর ইতিহাস।
Ayesha Anower –
আসসালামু আলাইকুম,
টপিকঃ স্টোরি টেলিং এন্ড লিডারশীপ ৭ম ক্লাস।
আলহামদুলিল্লাহ রাতে অনেক সুন্দর একটি ক্লাস করেছি বরাবরের মতোই প্রথমেই সব আপুূদের পরিচিতি ও অভিজ্ঞতা পর্ব তারপর চললো মনিরা আপুর অসাধারণ লেকচার ও সাথে রাজিব আহমেদ স্যারের পরামর্শ।
এর মাঝে শুনলাম আশা আপুর পড়াশুনা ও স্যারের সাথে কাজ করার ও নতুন যে আইডিয়া নিয়ে কাজ করছেন তার গল্প। আশা আপু ২৩মাস ধরে সময় দিয়েছেন শুধু স্যারের সাথে কাজ করবেন বলে। এখন বিসিএস এ ভর্তি হয়েছেন স্যারের কোচিন করছেন ক্লাস করছেন এবং এতো কাজের ভিড়ে স্যারএর সাথে কাজ করার সুযোগ হচ্ছে না বলে আপু যখন কোচিং এ ক্লাস করতে যান তখন রিক্সায় গেলে পাঁচ মিনিএ লাগে আর হেঁটে গেলে ২০মিনিট লাগে তো আপু হেঁটে যান যাতে হাঁটতে হাঁটতে স্যারের সাথে আলোচনা করতে পারেন ক্লাসে কি করলেন এবং কিপড়লেন এ নিয়ে। এ থেকেই আপুর সেই আইডিয়াটা মাথায় আসে এবং আপু স্যারের সাথে সেই আইডিয়া নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন।
দেলওয়ার ভাইয়ের তুলসি মালা চালের গল্প।তুলসিমালা চাল আমিও চিনতাম না নামও জানতাম না।দেলওয়ার ভাইয়ের উদ্যোগ থেকেই জেনেছি। দেলওয়ার ভাই সার্চ ইংলিশের অফিস থেকে বের হচ্ছেন তখন স্যার জানতে চাইলেন দেলওয়ার ভাই কোথায় যাবেন? দেলওয়ার ভাই জানালেন ৬নং এ যাবেন। স্যারের বাড়ির পাশেই ৬নং স্যার সিদ্ধান্ত নেন স্যারও যাবেন তুলসিমালা চালের ডেলিভারি দিতে কারন ঐ আপুর বাসা স্যারের বাড়ির পাশেই। এবং স্যার নিজের হাতেই তুলসি মালা চালের ডেলিভারি দিয়েছেন। আমি আগেই শুনেছিলাম ব্যাপারটা তখন খু৷ব মুগ্ধ হয়েছি কারন স্যারের মতো এতো বড় একজন মানুষ যে কিনা ই-কমার্স এর প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট সে কিনা চালের ডেলিভারি দেন!!!!
আসলে স্যার আমাদের এমনই সাধারনের মধ্যে অসাধারণ যার মধ্যে কোনেো অহংকার নাই যে শুধু ভাবেন অন্যের কিভাবে ভালো করা যায়।
ফারজানা আক্তার রুমা আপুর টেইলরের গল্প। আপি টেইলর কে নিয়ে লিখেছেন এতে আপুর কারিগর টেইলর ভাই খুব খুশি হয়ে আপুকে বলেছেন আপু আপনার সব কাজ আমি করেদেবো যদি একদিনে চান একদিনেই করে দিবো তিনদিনের কাজ।এবং তাঁতি ভাই এর গল্প বললেন।
লিডার হতে হলপ স্যাক্রিফাইস এর মন থাকতে হবে। শিখতে হবে। লিডার মানেই নেতৃত্ব। লিডার মানে অন্যূের জন্য ভাববে এবং কাজ করবে।স্যার বললেন।
তারপর শুরু হলেো আমাূের মনিরা আপুর সুন্দর লেকচার লিডারসীপ নিয়ে।আপু বললেন স্টোরি টেলিং হবে সত্য ঘটনাকে ঘিরে। কাস্টমার এর গল্প কর্মীদের গল্প বা তাঁতি দের গল্পও লিখা যাবে।এবং হতে পারে কোনো স্মৃতি বা গান, নিজের ছোটবেলার কথা মনেকরে লিকা, বা কোনো গল্প। আাবার বিজনেসের সাথে জড়িত সব গল্প গুলো হতে পারে।তবে গল্প হতেহবে পজিটিভ।নেগেটিভ কিছু লেখা যাবেনা।
৩০হাজার বছর পূর্বে ছবির মাধ্যমে গল্প বলা হতো।গুহার গায়ে চিত্র একে সেগুলোকে রাখা হতো যাতে পরের প্রজন্ম ছবি দেখেই বুঝতে পারে কি বলা হয়েছে সেখানে কি বুঝানেো হয়েছে।
স্টোরির মাধ্যমে যেকেনো কথা আমাদের মাথায় গেঁথে যায়।লিডার হতেহলে মানুষের মঙ্গল চিনতা করতে হবে স্যাক্রিফাইস করতে জানতে হবেএকজন বিজনেস ওনার নিজের বিজনেসের লিডার যা তাকে নিজেই সব কিছু হ্যানডেল করতে হয় এবং নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
আরো শুনলাম নিগার ফাতেমা আপুর নকশি ইভেন্ট এর লিডারশীপ এর গল্প। স্যার আপুকে জিজ্ঞেস করেছিলেন আপু সুপার সেলার হতে চান নাকি সুপার লিডার আপু লিডারসীপ বেছে নিয়েছিলেন।তখন স্যার আপুকে সর্ত দিয়েছিলেন আপু কোনো নকশি কাঁথা বা নকশি পন্য বিক্রি করতে পারবেননা লিডার হতে হলে এতে আপু ব্যাপক পরিচিতি পাবেন। কিন্তু আপুর কাছে বিক্রির এমন সুযোগ হাতছাড়া হয়েছিলো আপুর উদ্যোগ বন্ধ রাখতে হয়েছিলো তবুও আপু লিডারশীপ কে বেছে নিয়েছিলেন। এই সময় আপু পন্য বিক্রি করলে প্রায় পাঁচ -ছয় লাখ টাকার নকশি কাথা বিক্রি করতে পারতেন কারন সবাই আপুর কাছেই নকশি কাঁথা কিনতে চায়ছিলো। কিন্তু আপু করেননি।
লিডার দের এটায় গুন যে নিজের সার্থ চিন্তা করা যাবেনা। এবং আপু স্যারের পরামর্শে দেশি পন্যের সিলেবাস নিয়ে কাজ শুরু করেন যা আমাদের দেশি পন্যের জন্য অনেক বড় সম্ভবনা।
যেকোনো কাজ আনন্দ নিয়ে করতে হবে যদি নিজের কাছে সেটা বোরিং হয় তবে সবার কাছেই বোরিং লাগবে নিরস লাগবে এখানে মনিরা আপু টম সয়ার এর একটি গল্প শুনালেন বেড়া রং করার গল্প।পলি খালা যে তাকে শাস্তি সরুপ তাকে বেড়া রং করতে দিয়েছিলেন সেটা কিভাবে সে তার বন্ধুর কাছে উপস্থাপন করলো এবং সপখান থেকে লাভবান হলো।স্টোরিকে এমন ভাবে প্রেজেন্ট করতে হবে যা মানুষের মন টাচ করতে পারে।
লিডারএর কাজ সবাইকে একসাথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যা আরিফ আপু করে দেখিয়েছেন তার ময়মনসিংহ কে ও ময়মনসিংহের উদ্যোক্তাদের নিয়ে একসাথে পথ চলা।আরিপা আপু আমাদের সমস্ত জেলার রোল মডেল কারন আপু লিডার হিসেবে ময়মনসিংহ কে বাংলাদেশে তুলেধরেছেন। আলহামদুলিল্লাহ এটা হয় দেশ প্রেম থেকেই।
পপি আপুর গল্প শুনলাম স্যারের মুখ থেকে কিভাবে পপি আপু নিজেকে প্রমান করেছেন নিজের পরিশ্রম এর দ্বারা স্যার আপুর পরিশ্রম এর কারনে আপুকে ডিজিটাল স্কিলস ফর বাংলাদেশ এর হেড বানিয়েছেন।আপু নিজে অর্জন করে নিয়েছেন।
শুনলাম Sanchita basak আপুর গল্প স্যার আপুকে গহনা নিয়ে লিখতে বলেছেন এবং বইও লিখতে বলেছেন যা স্যার নিজে প্রেমোট করবেন ইনশাআল্লাহ।
স্টোরি সব কিছুতেই লাগে, সংসার করতেও স্টোরি লাগে, বিজনেসে আমাূের কর্মিদের অনুপ্রানিত করতে হবে,কোনো ক্ষেত্রে কনভিন্স করতে হবে আবার কোনো ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েন্স করতে হবে।গল্পগুলো আমাূের মনে থাকে স্টোরি এমন বাবে করতে হবে যেনো মানুষের মবে দাগ কাটতে পারা যায়।
লিডারসীপ মানে নিয়মিত থাকা, স্যাক্রিফাইস করা অন্যের জন্য ভাবা,কিভাবে মানুষের ভালো হবে সে বিষয়ে সজাগ থাকা।অন্যের মনে দাগ কাটতে হলে স্যাক্রিফাইস করা দরকার।
অবশেষে বলতে চাই কালকের ক্লাস কুব ভালো লেগেছে অন্য দিনের থেকেও বেশি। এই ক্লাস গুলো করলে অনুপ্রেরনা পাওয়া যায় নিজেকে অনেক ফ্রেস মনেহয়।উদ্যোমি মনে হয়।যা সামনে এগিয়ে যেতে সহায়তা করে।মনের শক্তি অনেকগুন বেড়ে যায়। মনে হয় সবাই পারলে আমি কেনো পারবেনা!!!
Romena Wadud Deeba (verified owner) –
তুলশীমালা চালের সবচেয়ে বেস্ট স্টোরি তৈরি হলো গতকাল Razib Ahmed স্যার তুলশীমালা চাল ডেলিভারি দেয়ার মাধ্যমে। কিছুক্ষণ আগেই ক্লাসে স্যার বললেন, “এই কারনে আবার কেউ তুলশীমালা চাল অর্ডার করবেন না। ” স্যারের কথা টা শুনে আমারও মনে হলো অনেকেই কিন্তু একারনে চাল অর্ডার করবে! আরও অনেক স্টোরি তৈরি হবে তুলশীমালা চাল নিয়ে।
আমি নিজেও তুলশী মালা চালের ক্রেতা, এই চালের সবচেয়ে বড় গুণগত দিক হলো এটা তে গ্যাস হয়না খাবার পর,আর আমি খুব নিশ্চিন্তে রান্না করতে পারি, আলহামদুলিল্লাহ।
Md Daloare Hossain ভাই আমি অপেক্ষায় আছি।
Barnali Saha –
আজকে সারাদিন আমার মাথাব্যাথা।শুধু ভাবছিলাম আজকের ক্লাসটা করতে পারবো কিনা।ক্লাসে জয়েন করেই কথা বলতে পেরেছি,তাতে আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেছে।সবার কথা শুনে খুব ভালো লাগছে।স্যারের কথা গুলো শুনতে পারি এই ক্লাসে, এটাই বিরাট পাওয়া।
ক্লাসের মাঝেই Md Daloare Hossain ভাইয়ের কাছ থেকে তুলশী মালা চালের ক্রেতা হতে পেরেছি।
কাকলি আপুর কথা সবসময় অনুপ্রেরনার। শুনছি খুব ভালোলাগছে।
Jinath Koli –
আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন?
আজ আমার প্রথম ক্লাস তাই খুব এক্সাইটেড। আমি সবসময়ই দেলোয়ার ভাই এর কাছ থেকে তুলসি মালা চাল নেই। কারণ আমাদের পরিবারের সবার কাছে তুলসি মালা চাল মানেই দেলোয়ার ভাই। এই চাল দিয়ে সবচেয়ে ভালো লাগে আমার কাছে খিচুড়ি তাছাড়া আমি বেসন,পায়েস,ভাত,বিরিয়ানি, পোলাও, হালুয়া সবকিছু ই আমি দেলোয়ার ভাই এর তুলিস মালা চাল ব্যবহার করি। সবচেয়ে মজার বিষয় ভাই য়া যখন ই চাল দেয় তখন ই আমার বিকাশে টাকা থাকে না। তো ভাই য়া কে বলতাম ভাই য়া আগামীকাল টাকা টা দিলে সমস্যা হবে। ভাই য়া বলতেন দিয়েন আপু।কিন্তু এবার হলো আরেক ঘটনা আমার বিকাশে গতকাল টাকা ভরলাম। তো আমার চাল আসার কথা ছিল গতকাল দুপুরে কিন্তু আমি ফোন ধরিনি তাই ডেলিভারি ম্যান দিতে পারেন নি এজন্য আমি খুব ই লজ্জিত। এই প্রথম চাল পাওয়ার আগে ভাই য়াকে বিকাশ করলাম ধন্যবাদ ভাইয়া আজ সকালে ই চাল পেয়ে গেছি। আমার কাছে দেলোয়ার ভাই খুব ই সম্মানিত ব্যাক্তি কারণ আমার প্রতি টি কাজ এ ভাইয়ার হেল্প পাই।আমি কিন্তু দেলোয়ার ভাই এর মনডার ও কাষটমার। ছবি তে মন্ডার মডেল।