Tulshimala rice is one of the best rice in Bangladesh

Rated 4.99 out of 5 based on 387 customer ratings
(387 customer reviews)

160.00

এক প্রকার আতপচালের নাম তুলশীমালা চাল। এটি চিকন, ছোট ও সুগন্ধী যুক্ত। এটি শেরপুর জেলার ব্র্যান্ডিং ও জিআই স্বীকৃতি প্রাপ্ত পণ্য। এটি দিয়ে পোলাও, পায়েস, ভাত, খিচুড়ি, পিঠা সহ নানারকম সুস্বাদু খাবার তৈরি করা যায়।

Available on backorder

- +
Category:

তুলশীমালা চাল (Tulshimala Rice) এক প্রকার সুগন্ধী যুক্ত আতপচাল। এটি আকারে ছোট ও চিকন। এই চাল কেবল শেরপুর জেলাতে জন্মায়। তাই বলা যায় এই জেলার মাটি, পানি, আবহাওয়া তুলশীমালা ধানের জন্য বিশেষ উপযোগী। এই চালের বেশি কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

তুলসীমালা চালের বৈশিষ্ট্য

  • তুলসীমালা চাল চিকন, ছোট ও সুগন্ধী যুক্ত।
  • এটি একপ্রকার আতপচাল।
  • এই চালের খাবার কিছুটা নরম হয়।
  • যেকোন খাবার হয় সুস্বাদু।
  • ফুল থেকে ধান পাকা পর্যন্ত ৫ বার রং বদলায়

 

তুলশীমালা চাল (Tulsimala Rice) দিয়ে কি কি খাওয়া যায়?

  • পোলাও রান্নার জন্য বিখ্যাত তুলসীমালা চাল।
  • পায়েস, খিচুড়ি ও বিরিয়ানি রান্না করা যায়।
  • দেশি প্রায় সব ধরনের পিঠা তৈরি করা যায়।
  • ফ্রাইড রাইস ও অন্যান্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
  • নিয়মিত ভাত খাওয়া যায় দিয়ে।
  • শিশু খাদ্য এবং বয়স্ক কিংবা অসুস্থ্যদের খাবার তৈরিতে ব্যবহার হয়।

অন্যান্য তথ্য

তুলশিমালা চাল (Tulshimala Rice) শেরপুর জেলার প্রায় সবগুলো উপজেলাতে কম-বেশি উৎপাদন হয়। ধানের আকৃতি কালো বর্ণের এবং চালের রঙ অনেকটা সাদা হয়ে থাকে। অন্যান্য ধানের তুলনায় তুলশীমালা ধানের ফলন কম হয়। এই ধান উৎপাদন করতে সারের প্রয়োগ তেমন একটা চোখে পড়ে না। তুলশীমালা ধান চাষাবাদের সময় ’বলন’ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। প্রতি বছর ডিসেম্বর মাসে ধান কাটা হয় এবং জানুয়ারি থেকে নতুন চাল পাওয়া যায়। পুরাতন চালের তুলনায় নতুন চালের ঘ্রাণ বেশি। পিঠা ও পায়েস হয় সুস্বাদু। তবে পুরাতন চালের খাবার ঝরঝরে হয়। বিশেষ করে ভাত ও বিরিয়ানি চমৎকার হয়।

ধান থেকে চাল পাওয়ার পর আত্মীয় বাড়িতে এই চাল উপহার পাঠানোর রেওয়াজ বহুকালের। মূলত মেয়ে ও নাতি-নাতনি কিংবা জামাই যেন নতুন চালের পিঠা পায়েস খাওয়া থেকে বঞ্চিত না হয় তাই উপহার যায় বাপের বাড়ি থেকে। প্রচলিত আছে, ব্রিটিশ আমলে জমিদার বাড়িতে ইংরেজদের আতিথিয়েতায় তুলশীমালা চালের খাবারদাবারের বিশেষ আয়োজন হতো এবং বিদায় দেওয়ার সময় উপহার হিসেবে তাদের গাড়িতে দিয়ে দেওয়া হতো এই চাল। পরবর্তীতে বিশেষ মহলে এই উপহার প্রথা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

বাংলাদেশের জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে শেরপুরের তুলশীমালা ধান। ফলে এই চালের মান নিয়ে কোন প্রশ্ন রাখার অবকাশ নেই।

Weight 1 kg

387 reviews for Tulshimala rice is one of the best rice in Bangladesh

  1. Rated 5 out of 5

    Mosaddika Aliza

    ভাপা পিঠার কয়েকটি ধরন আছে,একেক জন একেক ভাবে খেতে পছন্দ করেন।তবে যে যেভাবেই করেন না কেনো এর মূল উপাদান কিন্তু চালের গুড়া।আতপ চাল আর সেদ্ধ চালের মিশ্রণ টা হওয়া চাই পারফেক্ট আর সেই সাথে খেজুরের গুড় আর নারিকেল এর পুর,,,,
    আমি আতপ চালের ক্ষেত্রে Md Daloare Hossain ভাইয়ের তুলশী মালা চাল ই ব্যবহার করে আসছি পুরো শীত এর সব পিঠাতে,আর ভাপা পিঠাতেও তার ব্যাতিক্রম হয়নি।আলহামদুলিল্লাহ সবাই প্রশংসা করেছে।
    যাই হোক এবার ভাপা পিঠার অর্ডার টি করেছেন আমার অসম্ভব পছন্দের, সম্মানের আর ভালবাসার একজন মানুষ, সবার প্রিয় জামদানী রাণী Kakoly Talokder আপু।আপু ভাপা পিঠার সাথে নিচ্ছেন পাটিশাপটা পিঠাও।কৃতজ্ঞতা আর ভালবাসা জানাই আপুকে।

  2. Rated 5 out of 5

    Maksuda Begum

    ঘরময় খাবারের সুঘ্রাণ মৌ মৌ করছে।
    আমার পছন্দের তালিকার শীর্ষ স্থান দখল করে আছে ভুনা খিচুড়ি। আর সাথে অবশ্যই গরুর গোশত থাকতে হবে।
    প্লেটের পাশে এক টুকরা লেবুর খোসা, একটু ঝুরি আচার আম অথবা জলপাইয়ের আর সালাদ ।
    আমার কাছে আল্লাহ পাকের দেয়া নেয়ামতের মধ্যে একটা হলো এ সাজের ভুনা খিচুড়ি।
    আজ সকালের নাশতা এ অতি পছন্দের খাবার – আর তা করেছি Md Daloare Hossain এর
    পাঠানো তুলসী মালা সুগন্ধি চাল দিয়ে। অনেক ধন্যবাদ আমাকে তুলসী মালা চালের স্বাদ নিতে সাহায্য করার জন্য।
    সময় সুযোগ মতো আরও বিভিন্ন মজার খাবার পিঠা পুলি তৈরি করবো এ চাল দিয়ে ইনশাআল্লাহ।
    সবার দাওয়াত রইলো।

  3. Rated 5 out of 5

    তাহমিদা ফেরদৌস

    তুলসিমালা চালের নামের প্রেমে পরেছি আমি ৷সত্যি বলছি শেরপুরের এই চালের কথা যখনই শুনি মনের মধ্য একটা ভালো লাগা তৈরি হয় ৷মনে হয় কতো আপন একটা নাম ৷
    একদম দেশীয় একটা ভাব আছে ,অন্তত আমার কাছে তাই মনে হয় ৷এই চালের পোলাও খাওয়ার খুব ইচ্ছে হয়েছে ৷কিন্তু চালের দেখা নাই রে চালের দেখা নাই ৷মানে আমার কাছে তো তুলসিমালা চাল নাই ৷এখন কি করি ?
    অবশেষে দেলোয়ার ভাইকে বল্লাম ৷ ভাইয়া খুব সুন্দর প্যাকিং করে পাঠিয়ে দিয়েছে ৷শুক্রবারে আমার বাসায় মেহমান ছিল ৷আমি সেদিনই রান্না করেছিলাম তুলসিমালা চালের পোলাও ৷
    মেহমান খেতে বসলে আমি আবার গল্পও করেছি যে ,টেষ্টবিডি থেকে দেলোয়ার ভাই শেরপুরের বিখ্যাত তুলসিমালা চাল নিয়েই কাজ করছে ৷আমি তার কাছ থেকেই নিয়েছি ৷ভাবীর কাছে খুব ভালো লেগেছে ৷আমাদের সবার কাছেই খুব মজা লেগেছে তুলসিমালা চালের পোলাও আলহামদুলিল্লাহ ৷
    ছবিতে যেই পোলাওয়ের ছবি দেখা যাচ্ছে এটাই আমরা খেয়েছি এবং অনেক মজা করে খেয়েছি ৷আমি রান্নার সময় বুঝতে পেরেছিলাম যে এই চালটা নতুন ৷গতকাল দেলোয়ার ভাইয়াকে বলেছিলাম এক কমেন্টে তখনই শিওর হলাম ৷
    দেলোয়ার ভাই আপনারা অনেক সুন্দর করে রিভিউ পোষ্ট লিখেন আমি হয়তো অতো সুন্দর করে পারি না তবে চেষ্টা করেছি ৷আসলে উদ্দ্যেগতাদের কাছে রিভিউ অনেক বড় একটা ব্যাপার ৷
    দুঃখিত ভাইয়া আমার একটু দেরী হয়ে গেলো ৷খুব ভালো লেগেছে তুলসিমালা চাল ৷আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আপনার উদ্দ্যেগের জন্য অনেক দোয়া রইল ৷

  4. Rated 5 out of 5

    Mosaddika Aliza

    মুখে রুচি নেই? তবে তুলশী মালা চালের সাদা ভাত খাওয়া শুরু করেন,সাধারণ তরকারি দিয়েও অসাধারণ ভালো লাগবে খেতে।ধন্যবাদ Md Daloare Hossain ভাই,,,,। আপনার তুলশী মালা চালের ভাত দিয়ে অনেক দিন পরে লাঞ্চ করলাম ঠিকঠাক মতো।
    স্যুপ খেতে খেতে জীবন বেদনা হয়ে গিয়েছিল
    (ছবিতে শীম বীচি দিয়ে শোলমাছ আর তুলশী মালা চালের সাদা ভাত )

  5. Rated 5 out of 5

    Azmiri Akter

    তুলশিমালা চালের পিঠা
    বেশ অনেক দিন আগে দেলওয়ার হোসেন ভাইয়ের কাছ থেকে তুলশিমালা চাল নিয়েছিলাম। চাল পেয়ে ভেবেছিলাম কিছু বানিয়ে তারপর রিভিউ দিবো। কিন্ত আমি এতো বেশী আলসে যে চাল দিয়ে পিঠা বানিয়ে ডেলিভারি ও দিয়ে দিয়েছি কিন্তু এখনো রিভিউ লিখা হয় নি। ভাইয়া মনে মনে আমাকে পচা কাস্টমার ভাববে
    যাইহোক দেরিতে হলেও রিভিউ নিয়ে হাজির হলাম। চাল টা যখন পিঠা বানানোর জন্য গুড়ি করে এনে রাখলাম তখন আমার শাশুড়ী বলছেন চালের গুড়ি গুলো থেকে তো অনেক সুন্দর ঘ্রান আসছে ।আমি মাকে বললাম এটা তুলশিমালা চালের গুঁড়ো তাই এতো সুন্দর ঘ্রান আসছে।
    তো পিঠা বানানোর আগে আমি ভাবছিলাম গুড়ি থেকেই এতো সুন্দর ঘ্রান আসছে পিঠা বানালে নিশ্চয় অনেক মজা হবে। আর আমার ধারনাকে সত্যি করে দিয়ে পিঠা সত্যি সত্যি ই অনেক বেশী মজার হয়েছে। আর কাস্টমারদের ও এই চালের গুঁড়ো দিয়ে পিঠা বানিয়ে পাঠিয়েছি।মাশাআল্লাহ পিঠা হাতে পাওয়ার এক ঘন্টার মধ্যে মেসেজ আপু পিঠা খেতে অনেক মজা হয়েছে
    পিঠা মজা হওয়ার অর্ধেক ক্রেডিট তুলশিমালা চালের আর বাকি অর্ধেক আমার হাতের

  6. Rated 5 out of 5

    Shammi Akter

    ২০১০ সালে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার কারনে অপারেশন করে পিত্তথলি ফেলে দিতে হয় আমার।তারপর থেকেই শুরু হয় খাওয়ার ক্ষেত্রে রেজট্রিকশন।ফুচকা খুব প্রিয় ছিলো আমার।সেই আমি ২০১০ সালের পর থেকে ফুচকা মুখেই দেই না।অসুস্থ হপ্যে যাওয়ার ভয়ে।পোলাউ চালের খিচুড়ি খুব ই পছন্দ আমার।কিন্তু পোলাউ চালের খিচুড়ি খেলেই হয়ে যায় এসিডিটি।প্রিয় খাবারগুলো না খেতে পেরে খুব খারাপ লাগতো।
    ২০২০ সালে দেলোয়ার ভাইয়ার বিভিন্ন লেখনীর মাধ্যমে তুলসিমালা চাল সম্পর্কে জানতে পারি।এই চালের গুণাগুণ সম্পর্কে শুনে ২০২০ সালেই প্রথম বুকিং ছিলো ৫ কেজি তুলসি মালা চাল।এরপর আর খিচুড়ি, পোলাউ না খেতে পারার দুঃখ আমার মধ্যে নেই।
    এই চালের খাবার খেয়ে কখনোই আমার এসিডিটি হয়না।বাচ্চারাও মজা করে খায়।আমার স্কুলের সব কলিগরা জানে আমি সব ধরনের খাবার খাইনা।তারা যখন আমার সামনেই ফুসচা,চটপটি,সিংগাড়া খায় আমি তখন সেই খাবারে টাচ ও করে দেখিনা।সেই তাই তারা জানে আমি খাবারের ক্ষেত্রে কতটা সতর্ক।
    সেই কলিগরা যখন শুনলো আমি তুলশিমালা চালের খাবার খাই এবং এই চাল স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী তখন তারাই আমার মাধ্যমে দেলোয়ার ভাইয়ার কাছ থেকে তুলসিমালা চাল নেয়া শুরু করলো।দেলোয়ার ভাইয়াকে আমি ই অরডার দেই।ভাইয়া আমার বাসায় এনে দিয়ে যায়, সেটা আমি স্কুলে নিয়ে কলিগদের দেই।
    আমার প্রতি মাসের বাজার তালিকায় ৫ কেজি করে তুলসিমালা চাল থাকে।সেটা ২০২০ সাল থেকে শুরু হয়েছে।এখন ও এভবেই চলছে।
    আমি মনে করি ভালো পণ্যের পরিচিতি বিকাশে আমাদের সবার ই অংশগ্রহণ করা উচিত।আমাদের হিংসাত্মক মনোভাব ত্যাগ করে এক জন আরেকজন কে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করা উচিত।
    আমি দেলোয়ার ভাইয়ের মাধ্যমে তুলসিমালা চালের নাম জেনেছি।আর আমার মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে নিন্মে ৫০ জন তুলসিমালা চালের নাম শুনেছে।পরোক্ষ ভাবে আরো অনেকেই নাম জেনেছে। আমার মাধ্যমে দেলোয়ার ভাইয়ের নিন্মে ৩০ জন কাস্টমার হয়েছে তুলসিমালা চালের।
    আমি চাই ভালো পণ্য আমি নিবো অন্যকেও জানাবো।আমি সবাই কে এগিয়ে যেতে সাহায্য করলে আমিও সবার সহযোগিতা পবো বলে মনে করে।
    আজ সকালের নাস্তায় ছিলো তুলসিমালারনতুন চালের সবজি খিচুড়ি। কি যে মজা হয়েছিলো সেটা বললে বুঝবেন না, খেলে বুঝবেন আমার সাহেব খিচুড়ি খেতে চাইতো না আগে।কিন্তু যখন থেকে তুলশি মালাচালের খিচুড়ি রান্না করছি তখন থেকেই চেটেপুটে খায়

  7. Rated 5 out of 5

    Syeda Kamalia Rahaman

    আমরা যারা খাবার নিয়ে কাজ করি মূল উপকরণ কে খুব বেশি গুরুত্ব দেই। কারন মূল উপকরণ যদি ভাল না হয় আমি যত ভাল রাঁধুনীই হই না কেন খাবারটি পারফেক্ট হবে না।
    আজ বলতে এসেছি তুলশিমালা চাল নিয়ে। এই চাল রান্না করতে গিয়েই বুঝেছি খুবই ভাল একটা চাল। পানির পরিমাণ ও চুলার জ্বাল যদি ঠিকমত ব্যবহার করতে পারেন একদম পারফেক্ট সব কিছু রান্না করা সম্ভব। খিচুড়ি, বিরিয়ানি, ফ্রাইড রাইস, পায়েস, ভাত, পোলাও সব কিছু।
    আমি Md Daloare Hossain ভাইয়ের তুলশিমালা চাল দিয়ে রান্না করেছি এবার রোজার তৃতীয় ইফতারের মেনু। এতে আছে তুলশিমালা চাল, সামান্য ছোলা ও গরুর মাংস ছোট ছোট টুকরো করে কাটা। এটি খুবই পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ খাবার। কারন এতে আছে শর্করা ও দুই ধরণের প্রোটিন। ছোলাতে রয়েছে ভেজিটেবল প্রোটিন এবং মাংসে রয়েছে এনিমেল প্রোটিন। ছোলার সাথে মাংসের এই সংযোজনটি ইফতারের এই মেনু কে করেছে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু। আর এতে তুলশিমালা চাল ব্যবহার করার কারনে কোন ধরনের এসিডিটি হবে না।
    আমার এবার রোজার ইফতারে এই মেনুটি অবশ্যই থাকবে। প্রতিদিন নি হলেও দু তিনদিন পর পর তো থাকবেই।

  8. Rated 5 out of 5

    Noor-e Azom Sohan

    তুলশীমালা চালে খিচুড়ি
    Md Daloare Hossain ভাই তুলশীমালা চাল নিয়ে কাজ শুরু করলেই আমাদের ঘরেও চলে আসে তুলশীমালা চাল। পোলাও, খিচুড়ি, ফ্রাইড রাইস সব কিছুই বানিয়েছি আমি এ চাল দিয়ে। সব গুলোই পার্ফেক্ট হতো। খেতে তো মজা হতোই।
    দেলোয়ার ভাইকে অনেক ধন্যবাদ এতো কষ্ট করে আমাদের কাছে তুলশীমালা চাল পৌছানোর জন্য।

  9. Rated 5 out of 5

    Tania Akter Tani

    Md Daloare Hossain ভাইয়া ওয়েভ মানেই কেমন একটা উৎসব মুখর পরিবেশ।আর খাওয়াটা যদি জমজমাট না হয় তবে চলে।তাইতো আমি আজ আপনার তুলশীমালা চালের বিরিয়ানি করেই ফেললাম ভাইয়া।খুব সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে।আমার একটু ভয় ছিলো ঠিকঠাক ঝরঝরে করতে পারবো কিনা।ভয়ের সবটা জয় হয়েছে বিরিয়ানী একদম পারফেক্ট আর স্বাদও দারুন হয়েছে।এবার আপনারা খেয়ে নিন।

  10. Rated 5 out of 5

    Chand Sultana

    ফুল দিবে গো ফুল
    দাও না কটা ফুল,, গাঁথবো আমি
    মালা, আরো কানের দুল!!!
    না , না,, আমি মালা গাঁথবো না এখন। সেই উই থেকে তুলশী মালা চালের কথা শুনে আসছি। আরো শুনছি তো শুনছি।
    দেলোয়ার ভাইয়ের পোস্ট তো আছেই । যেদিন ভাই প্রথম তুলশী মালা চাল দিয়ে পিঠার কথা বলেছেন সেদিন মাথায় আরো গেঁথে গেলো। তাই তো,, দেখা যায় তো এটা তৈরি করে ।
    বলি বলি করে শেষ অবধি বলে দিলাম ভাই চাল লাগবে । ভাই আমাকে সুন্দর করে বললেন কোনটা নিবো ?? নতুন চাল না পুরনো চাল। অনেক ভালো লাগলো এই পরামর্শে। আমাকে যে জিজ্ঞেস করলেন,, এটাই একজন বিক্রেতার দক্ষতা। ক্রেতার চাহিদা বা প্রয়োজন জানাটা সত্যি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
    ভাই বলেছিলাম পিঠা করবো। দেখে মনে হলো এতো এতো পোস্ট দেখি,, আমিও একটু রান্না করি। অসম্ভব ভালো লেগেছে। একদম ঝরঝরা আর স্বাদ তো অসম্ভব
    মজা হয়েছে । তুলশী মালা দিয়ে রান্না করলাম চিকেন বিরিয়ানি। বাসায় সবাই খুব তৃপ্তি নিয়ে
    খেয়েছে।
    আর আমারও তুলশী মালা চাল দেখা আর সাথে খাওয়া ও হলো ।
    অসংখ্য ধন্যবাদ দেলোয়ার ভাই । এতো সুন্দর প্যাকেজিং আর সুন্দর চালের জন্য।

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping Cart
শেরপুরের তুলশীমালা চালTulshimala rice is one of the best rice in Bangladesh
160.00

Available on backorder

- +
Scroll to Top